একজন এগিয়ে এসে বলে, ওহে পাপিষ্টের দল কেন ঘুম ভাঙালি, কেন দেখালি এ ক্ষয়? হায়! আমরা তো চাইনি এমন দেইনি তো প্রাণ এমন দেশের জন্য। কারা নষ্ট করে ভাষার প্রাণ? নির্মল এ সবুজের বুকে কারা গেয়ে যায় ধ্বংশলীলার গান? সর্বনাশী ওরা কারা দেশ থেকে বেশি ভালবাসে পিতা-স্বামীর কবর? মানুষের অন্ন কারা তোলে দেয় সন্ত্রাসের হাতে?
তারপর দেখি কোথা থেকে আসে যেন আহবান, ওহে আত্মরা চোখ তোল নতুন করেছে এসেছে সংগ্রামের সময়।
আমি মোহিত নয়নে তাকিয়ে দেখি, ক্রমেই বেড়ে যায় আত্মার কোলাহল। ওদের চোখে ঘাতক হনন জ্বালা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার নাহিদ হোসেন
মুন্না, বরাবরই কবিতা ভালো লেখে। আর এ কবিতাটাও সুন্দর হয়েছে। আত্না তো এখানে শহীদেরা তো এক জাগায় কেন "পাপিষ্ট আত্মারা" বলা হলো? যদি সেটা ঘুমের মাঝে ভাবা হয় তবে তার পরে জেগে ওঠাটা কি ঘুমের মাঝে শহীদদের মুখের স্বপ্ন? কোনটা কি? আর প্রথমের আহ্বান তাহলে কখন ঘুমের আগে নাকি পড়ে? প্যারা করলেও ঝামেলা কিন্তু কমতো। মোটকথা স্বপ্ন বাস্তবতায়ও কিন্তু কবির আগে পরের সামঞ্জস্য রাখতে হবে- একদম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত। সামনের জন্য শুভকামনা রইলো।
আসলে মানুষের ভিতর যেমন ভাল খারাপ আছে, তেমনি আত্মাদের ভিতরও আছে। যারা ধ্বংসখেলায় মাতে তাদের পাপিষ্ট বলা হয়েছে।আর প্যারার কারণে জিনিসটা প্রবলেম হয়েছে আমিও বুঝতে পারছি। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর কমেন্ট এর জন্য।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।